Veterinary Disease Details

Veterinary Diseases. Mobile Phone 01797522136, 01987073965. Veterinary Diseases are classified into some important groups.

The groups are Veterinary Diseases of the Digestive System, Respiratory System, Cardiovascular System, Muscular System, Skeletal System, Nervous System, Endocrine System, Reproductive System, Uniray System, Immune System, Lymphatic System and Integumentary System. Some of the veterinary Diseases are discussed here. Important Diploma Courses, and Training Courses for Understanding Veterinary Diseases are DMA Vet, DMS Vet, DMDS Vet, Para Vet, DPM Vet, and LMA Vet. All Veterinary Diploma Courses and Training Courses are available in HRTD Medical Institute.

Classification of Veterinary Diseases are

• Veterinary Disease of the Digestive System
• Veterinary Disease of the Respiratory System
• Veterinary Disease of the Cardiovascular System
• Veterinary Disease of the Muscular System
• Veterinary Disease of the Skeletal System
• Veterinary Disease of the Nervous System
• Veterinary Disease of the Endocrine System
• Veterinary Disease of the Reproductive System
• Veterinary Disease of the Urinary System
• Veterinary Disease of the Immune System
• Veterinary Disease of the Lymphatic System
• Veterinary Disease of the Integumentary System

Veterinary Disease of the Digestive System

• Hyperacidity
• Peptic ulcer disease
• Gastric ulcer
• Duodenal ulcer
• Vomiting
• Nausea
• Diarrhea
• Cholera
• Dysentery
• Constipation
• Bloat

Veterinary Disease of the Respiratory System

• Asthma
• Rhinitis
• Sinusitis
• Pharyngitis
• Laryngitis
• Tonsilitis
• Bronchitis
• COPD
• Pneumonia
• Pleural effusion

Asthma

Definition of asthma:

Asthma is a long-term inflammatory disease of the airways of the lungs. 

অ্যাজমা হল শ্বাসযন্ত্রের একটি দীর্ঘস্থায়ী রোগ  যা শ্বাসনালী ফুলে যাওয়া এবং সরু হয়ে যাওয়া দ্বারা চিহ্নিত করা হয় এর কারণে   পশু শ্বাস গ্রহণকালে অসুবিধা অনুভব করে, শ্বাস নেওয়ার সময় শ্বাসকষ্টের শব্দ হয়ে থাকে এবং শ্বাসকষ্ট অনুভব করে। এটির ফলে কাশিও হয়ে থাকে। 

Causes of asthma:

1. Family history. (If bovine parent with asthma.)
2. Allergies
3. Viral respiratory infections.
4. Air Pollution.
5. Obesity.

Clinical features (symptoms and signs) of asthma:

1. Being too breathless to eat, speak, or sleep.
   1. Breathing faster. Fast heartbeat.Fainting.
   1. Shortness of breath.

অ্যাজমার লক্ষণসমূহ:

• কাশি
• শ্বাস ছাড়ার সাথে গ্রহণ (সংকীর্ণ শ্বাসনালী দিয়ে অশান্ত বায়ুপ্রবাহের কারণে একটি উচ্চ শিসের শব্দ)।
• নিঃশ্বাসের স্বল্পতা।
• বুকে একটা চাপা অনুভূতি।
• কাশি  রাতে অত্যন্ত বৃদ্ধি পায়।
• হৃদস্পন্দন বৃদ্ধি, শ্বাস-প্রশ্বাসের হার বৃদ্ধি এবং শ্বাস-প্রশ্বাসের জন্য প্রয়োজনীয় প্রচেষ্টা।
• দেহে স্বাভাবিক অক্সিজেনের মাত্রা কম হওয়া। রক্তে অক্সিজেনের মাত্রা  প্রয়োজনের কম হওয়া একটি বিপজ্জনক চিহ্ন যা শ্বাসযন্ত্রের ত্রুটি নির্দেশ করে।
• ফুসফুসের কার্যক্ষমতা কমে যাওয়া।
• অবস্থার কারণে অসহ্যকর গ্যাস, রাসায়নিক ধোঁয়া বা ধুলোর সংস্রব।

Investigation of asthma:

1. Spirometry. (The most common lung function test is called spirometry. This lung function test uses a device called, a spirometer, to measure the amount and speed of the air you blow out.)

1. Spirometry with bronchodilator tests.
2. Peak expiratory flow (PEF) tests.
3. Allergy skin or blood tests
4. Chest x-ray.

Treatment of asthma:

Long-term asthma control medications, generally taken daily, are the cornerstone of asthma treatment.

Allergy medications may help if asthma is triggered or worsened by allergies.

মৌখিক ওষুধগুলি হাঁপানির লক্ষণগুলি উপশম করতে সহায়তা করে।

• মন্টেলুকাস্ট

Advice for asthma:

1. Stay Away from Allergens.
2. Prevent Colds.
3. Allergy-Proof Home.
4.  Vaccinations.
5. Take Asthma Medications as Prescribed.

Complication:

1. fatigue or exhaustion.
2. poor sleep.
3. reduced lung function.
4. poor mental health.

Bronchitis

Definition of Bronchitis:

Bronchitis is inflammation of the airways in the lungs usually caused by an infection.

Or,

Bronchitis is a condition that affects the bronchial tubes in the lungs. They inflamed, resulting in symptoms such as coughing and mucus production.

ব্রংকাইটিস (bronchitis)শ্বাসনালীর ভিতরে আবৃত ঝিল্লিতে ব্যাক্টেরিয়ার সংক্রমণকে ব্রংকাইটিস বলে। ব্যাক্টেরিয়ার আক্রমনে ঝিল্লিগাত্রে প্রদাহ হয়। অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে,স্যাঁতস্যাতে ধুলিকনা মিশ্রিত আবহাওয়া,ঠান্ডা লাগা থেকে এই রোগ হতে পারে।

Causes of Bronchitis:

When acute bronchitis occurs, it almost always comes after having a cold or flu-like illness. The bronchitis infection is caused by a virus. At first, it affects the nose, sinuses, and throat. Then it spreads to the airways that lead to the lungs.

Sometimes, bacteria also infect airways. This is more common in Animal with COPD.

Chronic bronchitis is a long-term condition. To be diagnosed with chronic bronchitis,  must have a cough with mucus on most days for at least 3 months.

ব্রংকাইটিসের  কারণ:

•  ভাইরাস, যেমন ঠান্ডা
• ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণ
•  ধুলো, ধোঁয়া, বাষ্প এবং বায়ু দূষণের মতো বিরক্তিকর পদার্থের সংস্পর্শে

দীর্ঘস্থায়ী ব্রঙ্কাইটিসের কারণ:

• পুনরাবৃত্ত প্রদাহ এবং ফুসফুস এবং এয়ারওয়ে টিস্যুগুলির ক্ষতি
• বায়ু দূষণ এবং অন্যান্য পদার্থে শ্বাস নেওয়া যা ফুসফুসকে জ্বালাতন করে, যেমন রাসায়নিক ধোঁয়া বা ধুলো,
• বায়ু দূষণ, ধূলিকণা এবং ধোঁয়ায় দীর্ঘমেয়াদী পরিবেশগত এক্সপোজার৷
• জেনেটিক
• কীটনাশক এক্সপোজার ঝুঁকি বাড়াতে পারে

Clinical features (symptoms and signs) of bronchitis:

1. Cough
2. Production of mucus (sputum), which can be clear, white, yellowish-gray or green in color — rarely, it may be streaked with blood
3. Fatigue
4. Shortness of breath
5. Slight fever

Chest discomfort

ব্রংকাইটিসের লক্ষণ:

• দীর্ঘায়িত কাশি
• শ্বাস নিতে কষ্ট হওয়া
• শ্বাস-প্রশ্বাস নেওয়ার সাথে সাথে হুইজিং বা শিস বাজানো
• ঠাণ্ডা
• বুকে ভারী হওয়া
• ক্লান্ত বোধ করা
• গলা ব্যাথা
• শারীরিক ব্যাথা
• ডিসপনিয়া বা শ্বাসকষ্ট
• মাথাব্যথা
• নাক এবং সাইনাস কনজেশন
• সর্দি

Investigation for Bronchitis:

1. Nasal swab
2. Chest x-ray
3. Blood test
4. Sputum test
5. Pulmonary function test

Treatment For Bronchitis:

1. Resting and getting plenty of fluids.
2. Drinking lots of water helps loosen chest congestion.
3. A cough suppressant and/or pain reliever.

      Antibiotics: Antibiotics are powerful medicines that treat bacterial infections. However acute bronchitis is usually caused by a viral infection. Antibiotics don’t help with a virus.

 

Advice For Bronchitis:

1. Resting and getting plenty of fluids.
2. Drinking lots of water helps loosen chest congestion.
3. A cough suppressant and/or pain reliever.

Complications for Bronchitis:

1. Difficulty breathing, sometimes severe
2. Respiratory failure
3. Pneumonia
4. Enlargement and weakness of the right heart ventricle of the heart caused by lung disease
5. Pneumothorax (collection of air or gas in the lung causing lung collapse)
6. Polycythemia (abnormally high concentration of red blood cells needed to carry oxygen)
7. Chronic obstructive pulmonary disease 
8. High mortality (death) rate (COPD is the fourth leading cause of death in the United States)

 

       Pleural effusion

    প্লুরাল ইফিউশন

 Definition of pleural effusion

A pleural effusion is an abnormal build-up of fluid in the space around the lungs. It can be caused by many things, most commonly heart failure.

প্লুরাল ইফিউশন:

প্লুরাল ইফিউশন হল এমন একটি অবস্থা যেখানে ফুসফুসের চারপাশে অস্বাভাবিক পরিমাণে তরল থাকে। প্লুরা হল একটি পাতলা ঝিল্লি যা ফুসফুসের পৃষ্ঠ এবং বুকের প্রাচীরের অভ্যন্তরে আস্তরণ করে। সাধারণত, প্লুরা স্পেসে মাত্র কয়েক চা চামচ জলযুক্ত তরল থাকে, যা ফুসফুসকে মসৃণভাবে চলাচল করতে দেয়    প্লুরাল ইফিউশনে প্লুরার স্তরগুলির মধ্যবর্তী স্থানে অতিরিক্ত তরল জমা হয়।

Causes of pleural effusion:

1. Heart failure
2. Nephrotic syndrome(kidney disease)
3. Pneumonia
4. Cancer (lung cancer,Breast Cancer)

কারণসমূহ:

প্লুরাল ইফিউশন বিভিন্ন কারণে হতে পারে। অন্যান্য অঙ্গ থেকে লিকিং- এটি সাধারণত ঘটে যদি কনজেস্টিভ হার্ট ফেইলিওর থাকে যখন হার্ট আপনার শরীরে সঠিকভাবে রক্ত পাম্প না করে। কিন্তু এটি লিভার বা কিডনি রোগের কারণেও ঘটতে পারে  শরীরে তরল জমা হয় এবং প্লুরাল স্পেসে ফুটো হতে পারে।

• পালমোনারি এমবোলিজম- এটি ফুসফুসের একটি ধমনীতে বাধা, যা কখনও কখনও প্লুরাল ইফিউশনের দিকে পরিচালিত করে।
• সংক্রমণ- নিউমোনিয়া এবং যক্ষ্মা এবং অনুরূপ অসুস্থতাগুলিও প্লুরাল ইফিউশন হতে পারে।
• ক্যান্সার– ফুসফুসের ক্যান্সার প্লুরাল ইফিউশন হতে পারে, তবে ফুসফুস বা প্লুরায় ছড়িয়ে পড়া অন্যান্য ক্যান্সারও এটি ঘটায়।

Clinical feature of pleural effusion:

• chest pain
• cough
• fever
• shortness of breath

লক্ষণ:

• বুক ব্যাথা
• শ্বাসকষ্ট, বা কঠিন শ্বাসকষ্ট
• শুষ্ক, অউৎপাদনশীল কাশি
• অর্থোপনিয়া (যদি উঠে  দাঁড়িয়ে থাকে তবে সঠিকভাবে শ্বাস নিতে অক্ষমতা )

Investigation for pleural effusion:

• chest ultrasound
• CT scan
• bronchoscopy
• pleural biopsy
• chest ultrasound

রোগ নির্ণয়:

বুকের এক্স – রে

প্লুরাল ইফিউশন সাধারণত এক্স-রেতে সাদা দেখায়, যখন বাতাসের স্থান কালো দেখায়।

কম্পিউটেড টমোগ্রাফি (সিটি স্ক্যান)

একটি সিটি স্ক্যানার দ্রুত অনেক এক্স-রে নিতে সক্ষম হয় এবং একটি কম্পিউটার পুরো বুকের ভেতরের এবং বাইরের ছবি তৈরি করে। সিটি স্ক্যানগুলি বুকের এক্স-রেগুলির চেয়ে আরও বিশদ দেখাতে পারে।

আল্ট্রাসাউন্ড

এই পদ্ধতিতে বুকে একটি প্রোব স্থাপন করা হয় যা শরীরের ভিতরের চিত্র তৈরি করতে সাহায্য করে, যা পরে একটি ভিডিও স্ক্রিনে প্রদর্শিত হয়।

Treatment of  pleural effusion:

1. Chemotherapy.
2. Placing medicine into the chest that prevents fluid from building up again after it is drained.
3. Leaving a small size tube in place for a longer period to let the fluid drain and the lung expand overtime.
4. Radiation therapy.
5. Surgery.

Complication of pleural effusion:

Complications of pleural effusion may include: Lung damage. Infection that turns into an abscess, called an empyema. Air in the chest cavity (pneumothorax) after drainage of the effusion.

Rhinitis

What is rhinitis:

 _{Rhinitis is when a reaction occurs that causes nasal congestion,  sneezing, and itching. Most types of rhinitis are caused by an inflammation and are associated with symptoms in the eyes, ears.}

 রাইনাইটিস রোগটি হল এলার্জিজনিত নাকের প্রদাহ। উপসর্গগুলো হচ্ছে অনবরত হাঁচি, নাক চুলকানো, নাক দিয়ে পানি পড়া, এবং নাক বন্ধ হয়ে যাওয়া, কারও কারও চোখ দিয়ে পানি পড়া এবং চোখ লাল হয়ে যায়। এলার্জিক রাইনাইটিস থাকলে সারা বছর ধরেই এই রোগের লক্ষণ দেখা দেয়।

  ^{causes of rhinitis:}

1. pollen
2. dust mites
3. mold
4. cockroach waste
5. animal dander
6. fumes and odors
7. hormonal changes

রাইনাইটিস কারণ:

• ঘাস, আগাছা এবং গাছের পরাগ
• ছাঁচ এবং ছত্রাকের বীজ
• পোষা চুল
• ডাস্ট
• নিষ্কাশন ধোঁয়া
• ঠান্ডা তাপমাত্রা
• কাঠ ধোঁয়া
• আর্দ্রতা
• কাঠের গুঁড়া

Clinical feature (symptom& sign) of rhinitis:

1. runny nose
2. sneezing
3. congestion
4. cough
5. low-grade fever.

রাইনাইটিস লক্ষণ:

• চোখে জল
• হাঁচি
• সর্দি
• গলা চুলকায়
• কাশি
• অন্ধকার বৃত্ত
• মাথাব্যথা
• ক্লান্তি
• ঘাম হয়
• অনিদ্রা
• কানের ভিড়
• ঘ্রাণ
• নিঃশ্বাসের দুর্বলতা

Investigation for rhinitis:

1. Nasal endoscopy
2. Skin prick test (SPT)

Treatment of rhinitis:

1. Allergen avoidance
2. Antihistamines (oral and intranasal)
3. Intranasal corticosteroids
4. Nasal  sprays or drops to unblock nose.

• Immunotherapy. 

রাইনাইটিস চিকিত্সা:

ওটিসি ওষুধ:

এগুলি সাধারণত অ্যান্টিহিস্টামিন ট্যাবলেট বা স্প্রে আকারে নেয় যা ফার্মেসিতে পাওয়া যায়। এগুলি হিস্টামিন নিঃসরণ নিয়ন্ত্রণ করে, যা উপসর্গ সৃষ্টির জন্য দায়ী। ফলস্বরূপ, ওষুধ একটি অবরুদ্ধ নাক পরিষ্কার করতে পারে, হাঁচি কমাতে সাহায্য করে এবং এমনকি নাক দিয়ে পানি পড়া বন্ধ করতে পারে।

চোখের ড্রপ:

ফোলা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে ,চুলকানি কমাতে পারে এবং অন্যান্য ওষুধের পাশাপাশি সুপারিশ করা যেতে পারে।

নাকের কর্টিকোস্টেরয়েড:

রাইনাইটিসের চিকিৎসায় কিছু ক্ষেত্রে কর্টিকোস্টেরয়েড বা স্টেরয়েডযুক্ত নাকের ড্রপ কিংবা স্প্রে ব্যবহারের পরামর্শ দেওয়া হয়। যেমন—

• কিছুদিন পর পরই লক্ষণ দেখা দিলে
• লক্ষণগুলো লম্বা সময় ধরে স্থায়ী হলে
• নাক বন্ধ থাকলে অথবা নাকে পলিপ হলে
• ঘরোয়া চিকিৎসা ও অ্যান্টিহিস্টামিন ব্যবহার করেও লক্ষণের কোনো উন্নতি না হলে

Advice for rhinitis:

Taking over-the-counter medications, such as non-sedating antihistamines, and by regularly rinsing your nasal passages with a salt water solution to keep your nose free of irritants.

Complication for rhinitis:

1. Sleep disturbances
2. Decreased quality of life.
3. Breathing through the mouth.
4. Nasal polyps

রাইনাইটিসের জটিলতা:

• ঘুমের সমস্যা বা নিদ্রাহীনতা
• দিনের বেলাতেও ঘুম ঘুম লাগা
• মেজাজ খিটখিটে হয়ে থাকা
• নাকের পলিপ
• সাইনুসাইটিস

Veterinary disease of the cardiovascular system

• Hypertention
• Hypotention
• Tachycardia
• Bradycardia
• Heart failure
• Angina pectoris
• Myocardial Infraction
• Heart block
• Haert Attack
• Shock
• Ischemic disease

Veterinary disease of the Muscular System

• Muscle tumors
• Malignant type
• Mysthenia gravis
• Centronuclear myopathy
• Rhalodomyolysis

Veterinary disease of the skeletal system

• Bone fracture
• Bone tumors
• Hypertrophic osteodystrophy
• Ostechondrosis
• Dyschondroplasia
• Osteochondrosis
• Arthritis
• Osteoarthritis
• Luxating patella
• Osteopathy
• Deformity
• Nutritional osteathies
• Angular limb deformity
• Congenital disese
• Metabolic disese
• Neoplasm

     Pneumonia

Definition of pneumonia:

Pneumonia is an infection of one or both of the lungs caused by bacteria, viruses, or fungi.

নিউমোনিয়া (ইংরেজি: Pneumonia) ফুসফুসের প্রদাহজনিত একটি রোগের নাম। ইহা হল ফুসফুসের  প্রদাহ বিশেষ। সাধারণত ভাইরাস, ব্যাকটেরিয়া, ছত্রাক সংক্রমণের কারণে নিউমোনিয়া হয়। নিউমোনিয়া মৃদু বা হালকা থেকে জীবন হানিকরও হতে পারে।

signs and symptoms of pneumonia :

1. Cough, which may produce greenish, yellow or even bloody mucus.
2. Fever, sweating and shaking chills.
3. Shortness of breath.
4. Rapid, shallow breathing.
5. Sharp or stabbing chest pain that gets worse when you breathe deeply or cough.
6. Loss of appetite, low energy, and fatigue.

নিউমোনিয়ার সাধারণ উপসর্গ:

• কাশি,
• শ্বাসকষ্ট,
• শ্বাসকষ্ট বেশি হলে খাওয়া বন্ধ করে দেয়

Causes of pneumonia:

1. Bacteria. Bacteria are a common cause of pneumonia in adults animal.
2. Viruses. Viruses that infect the lungs and airways can cause pneumonia.
3. Fungi.

Investigation for pneumonia:

1. Nasal samples
2. Nasopharyngeal samples
3. Broncho alveolar samples

Treatment for pneumonia:

1. Antibiotics. These medicines are used to treat bacterial pneumonia.
2. Cough medicine. This medicine may be used to calm animal  cough so that animal can rest.
3. Fever reducers/pain relievers. animal may take these as needed for fever and discomfort.

Advice for pneumonia :

Isolate affected animals in a well-ventilated area protected from excessive cold or heat; maintain hydration, and provide easy access to water and feed. It is important to keep physical stress of an animal affected by pneumonia to a minimum. Antibiotic and anti-inflammatory treatment may aid recovery.

Complication of pneumonia:

• Acute respiratory distress syndrome (ARDS). This is a severe form of respiratory failure.
• Lung abscesses. These are pockets of pus that form inside or around the lung.
• Respiratory failure. This requires the use of a breathing machine or ventilator.
• Sepsis.

ক্ষুরারোগ

ক্ষুরারোগ তীব্র প্রকৃতির ছোঁয়াচে ভাইরাস জনিত রোগ। লক্ষণ

প্রচল্ড জ্বর (১০৫-১০৬ ডিগ্রী ফারেনহাইট )মুখ, জিহবা ও পায়ে ফোসকা দেখা দিবেমুখের ও পায়ের ব্যাথায় মহিষ খাওয়া-দাওয়া করবে না

মুখ দিয়ে লালা ঝরবে

চিকিৎসা

জীবাণুনাশক দ্বারা মুখ ও পায়ের ক্ষত পরিষ্কার করতে হবেঅ্যান্টিবায়োটিক অথবা সালফোনামাইড ইনজেকশন দিলে সুফল পাওয়া যায়আক্রান্ত প্রাণীকে শুকনো ও পরিষ্কার স্থানে রাখতে হবে এবং নরম বা তরল খাবার দিতে হবে

মৃত পশুকে গভীর গর্ত করে মাটিতে পুতে ফেলতে হবে। তড়কা রোগ

লক্ষণ

জ্বর (১০৪°-১০৭° ফা:)ক্ষুধামান্দ্য, দ্রূত শ্বাস-প্রশ্বাস, পেট ফাঁপা, গর্ভপাত ও দেহের কাঁপুনিনাক, মুখ, প্রশ্রাব ও মলদ্বার দিয়ে রক্ত ক্ষরণশরীরের ভিতরে বিভিন্ন অঙ্গে রক্ত ক্ষরণ

চিকিৎসা

এন্টিসিরাম ও এন্টিবায়োটিক ভাল কাজ করেএন্টিসিরাম ১০০-২৫০ মিলি; প্রতিটি মহিষকে প্রত্যহ শিরায় ইনজেকশন দিতে হবে

একই সময়ে এন্টিসিরাম ও এন্টিবায়োটিক ইনজেকশন অধিক কার্যকরপেনিসিলিন জাতীয় ঔষধ দিনে দুইবার করে ৫ দিন মাংস পেশীতে ইনজেকশন দিতে হয় (প্রতি কেজি দৈহিক ওজনের জন্য ১০,০০০ ইউনিট করে)

মৃত প্রাণী ও প্রাণীর শরীর থেকে নির্গত রক্ত ও মল, মূত্র গভীর গর্ত করে চুন সহকারে পুতে ফেলতে হবে। পরে প্রাণীর আবাসস্থল ১০% ফরমালডিহাইড দিয়ে জীবাণুমুক্ত করতে হবে।

জনের জন্য 10 cc করে ৫ দিন।

Haemorrhagic septicemia

Haemorrhagic Septicemia (গলাফুলা রোগ) Haemorrhagic Septicemia গবাদি প্রানীর একটা রোগ। এর বাংলা নাম হলো গলাফুলা রোগ। এটি হচ্ছে একটি Pathogenic disease.

Causes of Haemorrhagic Septicemia:

Pathogen (রোগ সৃষ্টিকারী জীবানু):- এটি একটা Bacterial disease. এর জন্য দায়ী Bacteria হলো Posteurella multocida | Posteurella mltocida হলো এক দরনের Gram negative ব্যাকটেরিয়া। Gram negative ব্যাকটেরিয়া দ্বারা এই রোগ হয়ে থাকে।

Epidemiology :-

সাধারনত বর্ষাকালে এই রোগ হয়ে থাকে। *এই রোগটি হচ্ছে একটি তীব্র সংক্রামন রোগ। *গবাদি পশু (বিশেষ করে গরু) এই রোগে আক্রান্ত হয়ে থাকে

Clinical feature (Symptoms + Signs) [ লক্ষণ সমূহ]:-

১. গরুর শরীরের তাপমাত্রা বৃদ্ধি পেয়ে থাকে (১০৪-১০৫) ডিগ্রি F।

২. গলা ফুলে থলথলে হয়ে ক্রমশ: বুক পর্যন্ত ছরিয়ে পড়ে।

৩. গলা ফুলা স্থানে হাত দিয়ে চাপ দিলে জায়গাটা বসে যাবে এবং প্রাণী ব্যথা অনুভূত করবে।

৪. শ্বাস প্রশ্বাসে কষ্ট ও নাড়ীর স্পন্দন বেড়ে যাবে।

৫. অনেক সময় মুখ ও চোখ দিয়ে নিয়মিত তরল পদার্থ বের হতে থাকে।

৬. খাওয়া দাওয়া বন্ধ করে দিবে এবং প্রানীটি ধীরে ধীরে নিস্তেজ হয়ে পরবে।

৭. শেষের দিকে এসে পেট ব্যথা ও রক্ত মিশ্রিত পায়খানা করবে।

৮. লক্ষণ প্রকাশের ৪৮ ঘন্টার মধ্যই প্রাণী মারা যাবে এবং কোন কোন প্রানী ৩-৪ দিন বেচে থাকবে।

৯. মারা যাওয়ার পর পেট ফুলে যাবে এবং মুখ ও চোখ দিয়ে তরল পদার্থ বের হতে থাকবে।

Treatment of Haemorrhagic Septicemia [চিকিৎসা]:-

সুস্থ অবস্থায়:

১. প্রতিরোধক হিসেবে (HS Vaccine) চামড়ার নিচে দিব প্রতি ৮ মাস পর পর।

অসুস্থ অবস্থায়:

১. Inj. Astavet 10 cc করে দৈনিক একবার মাংসে ৫-৭ দিন।

২. Inj. Renamycin

৩. বরিক পাউডার বা খাবার লবণ বা Mg Sulphate (ম্যাগনেসিয়াম সালফেট) 200 mg করে নিয়ে কুসুম গরম পানিতে মিশিয়ে ফোলা স্থানে সেক দিতে হবে দিনে ৪ বার।

Prevention of Haemorrhagic Septicemia [প্রতিরোধ]:-

১. ৮ মাস পর পর HS Vaccine দিলে 100% Preventable (প্রতিরোধযোগ্য)।

২. গরুকে অতিরিক্ত ঠান্ডা, বৃষ্টিতে ভেজানো থেকে বিরত থাকতে হবে।

৩. আক্রান্ত প্রাণীকে যত দ্রুত সম্ভব সুস্থ প্রাণী থেকে আলাদা করতে হবে।

৪. একটানা পরিশ্রম করানো থেকে বিরত থাকতে হবে।

৫. গরুর ঘর নিয়মিত জীবাণু নাশক দিয়ে পরিষ্কার করতে হবে

Black Quarter (বাদলা রোগ)

What is Black Quarter ?

Black Quarter গবাদি প্রাণীর একটা রোগ। এর বাংলা নাম হল বাদলা রোগ। এটা হচ্ছে একটি Pathogenic disease এই রোগের লাট্রিন নাম Gangraena emphysematosa .

Causes of Black Quarter: Pathogen (রোগ সৃষ্টিকারী জীবানু):-

Clostridium chauvoei. এটি এক ধরনের Gram Possitive ব্যাকটেরিয়া। Gram Possitive ব্যাকটেরিয়া দ্বারা এই রোগ হয়ে থাকে।

Epidemiology-

বাংলাদেশে সাধারনত বৃষ্টি মৌসুমে এই রোগ হতে দেখা যায়।

*সাধারনত ৬ মাস থেকে ২০ মাস বয়সী বাড়ন্ত স্বাস্থ্যবান গরুতে এই রোগ হতে দেখা যায়।

*বাদলা রোগকে ব্লাক লেগ ও বলা হয়ে থাকে।

Clinical feature of Black Quarter [ লক্ষণ সমূহ]:-

১. অতি তীব্র প্রকৃতির রোগে আক্রান্ত গরু হঠাৎ করেই মারা যাবে।

২. অল্প রোগের ক্ষেত্রে প্রথমে জ্বর (১০৫-১০৭) ডিগ্রি F হতে দেখা যায়।

৩. আক্রান্ত জায়গা (মাংসপেশী) ফুলে যাবে এবং হাত দিয়ে চাপ দিলে ব্যথা অনুভূত হবে।

৪. ফোলা জায়গায় (মাংসপেশীতে) পচন ধরবে এবং চাপ দিলে পচপচ শব্দ হবে।

৫. ফোলা স্থান অবশ হয়ে যাবে এবং দেখতে অপেক্ষাকৃত কালো লাগবে।

৬. পায়ের মাংসপেশীতে আক্রান্ত হওয়ার কারণে গরু খুড়িয়ে হাটে।

৭.ফোলা স্থান কাটলে সেখান থেকে গন্ধযুক্ত বাতাস ও তরল পদার্থ বের হবে।

৮. আক্রান্ত প্রাণীর কোষ্ঠ-কাঠিন্য হয় যার ফলে প্রাণীটির পেট ফেপে যায়।

৯. শ্বাস নিতে কষ্ট হয়।

১০. শেষের দিকে এসে শরীরের তাপমাত্রা কমে যাবে এবং অরুচি, দুর্বলতা দেখা যায় ও প্রাণীটি মারা যায়।